< গীতসংহিতা 18 >

1 প্রধান বাদ্যকরের জন্য। সদাপ্রভুুর দাস দায়ূদের গীত যে দিন সদাপ্রভুু সমস্ত শত্রুর হাত থেকে এবং শৌলের হাত থেকে দায়ূদকে উদ্ধার করলেন, সেই দিন তিনি সদাপ্রভুুর সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে এই গীতের কথা নিবেদন করলেন। তিনি বললেন। সদাপ্রভুু, আমার শক্তি, আমি তোমাকে ভালবাসি।
لِقَائِدِ الْمُنْشِدِينَ. لِعَبْدِ الرَّبِّ دَاوُدَ. قَصِيدَةٌ خَاطَبَ بِها الرَّبَّ يَوْمَ أَنْقَذَهُ مِنْ قَبْضَةِ كُلِّ أَعْدَائِهِ وَمِنْ يَدِ شَاوُلَ. فَقَالَ: أُحِبُّكَ يَا رَبُّ، يَا قُوَّتِي.١
2 সদাপ্রভুু আমার শৈল, আমার দূর্গ, আমার সাহায্যকারী; তিনি আমার ঈশ্বর, আমার দৃঢ় শৈল; আমি তার আশ্রয় নিই। সে আমার ঢাল, আমার পরিত্রানের শিং এবং আমার সুরক্ষিত আশ্রয়।
الرَّبُّ صَخْرَتِي وَحِصْنِي وَمُنْقِذِي. إِلَهِي صَخْرَتِي بِهِ أَحْتَمِي. تُرْسِي وَرُكْنُ خَلاصِي، وَقَلْعَتِي الْحَصِينَةُ.٢
3 আমি সদাপ্রভুুকে ডাকি যিনি প্রশংসার যোগ্য এবং আমি আমার শত্রুদের থেকে রক্ষা পাব।
أَدْعُو الرَّبَّ الْجَدِيرَ بِكُلِّ حَمْدٍ فَيُخَلِّصُنِي مِنْ أَعْدَائِي.٣
4 মৃত্যুর দড়ি আমাকে ঘিরে ধরেছিল এবং দ্রুতগতির জলধারা আমাকে আতঙ্কিত করেছিল।
قَدْ أَحْدَقَتْ بِي حِبَالُ الْمَوْتِ، وَأَفْزَعَتْنِي سُيُولُ الْهَلاكِ.٤
5 পাতালের দড়ি আমাকে ঘিরে ধরেছে; মৃত্যুর জাল আমাকে ফাঁদে ফেলেছিল। (Sheol h7585)
أَحَاطَتْ بِي حِبَالُ الْهَاوِيَةِ، وَأَطْبَقَتْ عَلَيَّ فِخَاخُ الْمَوْتِ. (Sheol h7585)٥
6 বিপদের মধ্যে আমি সদাপ্রভুুকে ডাকলাম; আমি সাহায্যের জন্য আমার ঈশ্বরকে ডাকলাম। তিনি তাঁর মন্দির থেকে আমার স্বর শুনলেন; আমার কান্না তাঁর সামনে উপস্হিত হয়েছে; তা তাঁর কানে প্রবেশ করেছে।
فِي ضِيقِي دَعَوْتُ الرَّبَّ وَصَرَخْتُ إِلَى إِلَهِي، فَسَمِعَ صَوْتِي مِنْ هَيْكَلِهِ، وَصَعِدَ صُرَاخِي أَمَامَهُ، بَلْ دَخَلَ أُذُنَيْهِ.٦
7 তখন পৃথিবী নড়ে উঠল এবং কেঁপে উঠলো; পর্বতের ভিত্তিও নড়ে গেলে এবং তা ঈশ্বরের ক্রোধের জন্য কেঁপে উঠল।
عِنْدَئِذٍ ارْتَجَّتِ الأَرْضُ وَتَزَلْزَلَتْ. ارْتَجَفَتْ أَسَاسَاتُ الْجِبَالِ وَاهْتَزَّتْ، لأَنَّ الرَّبَّ غَضِبَ.٧
8 তাঁর নাক থেকে ধোঁয়া বের হল এবং জ্বলন্ত আগুন তাঁর মুখ থেকে বের হয়ে এল। কয়লা এর দ্বারা প্রজ্বলিত হয়।
نَفَثَ أَنْفُهُ دُخَاناً، وَانْقَذَفَتْ نَارٌ آكِلَةٌ مِنْ فَمِهِ، وَكَأَنَّهَا جَمْرٌ مُلْتَهِبٌ.٨
9 তিনি আকাশকে নত করেন এবং নিচে নেমে এলেন ও ঘন অন্ধকার তাঁর পায়ের নিচে ছিল।
طَأْطَأَ السَّمَاوَاتِ وَنَزَلَ، فَكَانَتِ الْغُيُومُ الْمُتَجَهِّمَةُ تَحْتَ قَدَمَيْهِ.٩
10 ১০ তিনি যিনি করূবের চরে উড়ছেন, তিনি বাতাসের ডানার উপরে উড়ে আসেন।
امْتَطَى مَرْكَبَةً مِنْ مَلائِكَةِ الْكَرُوبِيمِ، وَطَارَ مُسْرِعاً عَلَى أَجْنِحَةِ الرِّيْاحِ.١٠
11 ১১ তিনি তাঁর চারপাশে অন্ধকারের একটি তাঁবু তৈরী করেন, আকাশের বৃষ্টিমেঘ।
جَعَلَ الظُّلْمَةَ سِتَاراً لَهُ، وَصَارَ ضَبَابُ الْمِيَاهِ وَسُحُبُ الْسَّمَاءِ الدَّاكِنَةُ مِظَلَّتَهُ الْمُحِيطَةَ بِهِ.١١
12 ১২ তাঁর সামনে বিদ্যুৎ থেকে, শিলাবৃষ্টি এবং জলন্ত কয়লা পড়ে।
مِنْ بَهَاءِ طَلْعَتِهِ عَبَرَتِ السُّحُبُ أَمَامَهُ. حَدَثَتْ عَاصِفَةُ بَرَدٍ وَبَرْقٍ كَالْجَمْرِ الْمُلْتَهِبِ.١٢
13 ১৩ সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুু আকাশে গর্জন করলেন! মহান ঈশ্বর উচ্চ আওয়াজ করলেন এবং শিলাবৃষ্টি ও বজ্র পাঠালেন।
أَرْعَدَ الرَّبُّ فِي السَّمَاوَاتِ، أَطْلَقَ الْعَلِيُّ صَوْتَهُ فَانْهَمَرَ بَرَدٌ، وَانْدَلَعَتْ نَارُ!١٣
14 ১৪ তিনি তাঁর তীর ছুঁড়লেন এবং তাঁর শত্রুদের ছিন্নভিন্ন করলেন; অনেক বজ্র তাদের বিক্ষিপ্ত করল।
أَطْلَقَ سِهَامَهُ فَبَدَّدَ أَعْدَائِي، وَأَرْسَلَ بُرُوقَهُ فَأَزْعَجَهُمْ.١٤
15 ১৫ তখন জলরাশির প্রণালী পথ প্রকাশ পেল। ভূমন্ডলের মূল সকল অনাবৃত হল, তোমার তর্জ্জনে, হে সদাপ্রভু, তোমার নাসিকার প্রশ্বাসবায়ুতে।
ظَهَرَتْ مَجَارِي الْمِيَاهِ الْعَمِيقَةِ، وَانْكَشَفَتْ أُسُسُ الْمَسْكُونَةِ مِنْ زَجْرِكَ يَا رَبُّ، وَمِنْ أَنْفِكَ اللّافِحَةِ.١٥
16 ১৬ তিনি উপর থেকে নিচে এসেছেন এবং আমাকে ধরে রেখেছেন; আমাকে ধরলেন! গভীর জল থেকে আমাকে টেনে তুললেন।
مَدَّ الرَّبُّ يَدَهُ مِنَ الْعُلَى وَأَمْسَكَنِي، وَانْتَشَلَنِي مِنَ السُّيُولِ الْغَامِرَةِ.١٦
17 ১৭ আমার শক্তিশালী শত্রু কাছ থেকে তিনি আমাকে উদ্ধার করলেন, যারা আমাকে ঘৃণা করেছে, কারণ তারা আমার থেকে খুব শক্তিশালী।
أَنْقَذَنِي مِنْ عَدُوِّي الْقَويِّ، وَمِنَ مُبْغِضِيَّ، لأَنَّهُمْ كَانُوا أَقْوَى مِنِّي.١٧
18 ১৮ আমার কষ্টের দিনের তারা আমার বিরুদ্ধে এসেছিল কিন্তু সদাপ্রভুু আমার অবলম্বন হলেন।
تَصَدَّوْا لِي فِي يَوْمِ بَلِيَّتِي، فَكَانَ الرَّبُّ سَنَدِي،١٨
19 ১৯ তিনি আমাকে একটি খোলা প্রশস্ত স্থানে বের করে নিয়ে এলেন; তিনি আমাকে রক্ষা করলেন, কারণ তিনি আমার প্রতি সন্তুষ্ট ছিলেন।
وَاقْتَادَنِي إِلَى مَكَانٍ رَحِيبٍ. أَنْقَذَنِي لأَنَّهُ سُرَّ بِي.١٩
20 ২০ আমার ধার্মিকতার কারণে সদাপ্রভুু আমাকে পুরস্কৃত করেছেন; আমার হাত শুচি করার কারণে তিনি আমাকে পুরষ্কার দিয়েছেন।
يُكَافِئُنِي الرَّبُّ بِمُقْتَضَى بِرِّي وَيُعَوِّضُنِي حَسَبَ طَهَارَةِ يَدَيَّ،٢٠
21 ২১ কারণ আমি সদাপ্রভুুর পথে চলেছি এবং অধার্মিকতার সঙ্গে আমার ঈশ্বরকে ত্যাগ করিনি।
لأَنِّي سَلَكْتُ دَائِماً فِي طُرُقِ الرَّبِّ وَلَمْ أَعْصَ إِلَهِي.٢١
22 ২২ তাঁর সমস্ত ধার্মিক শাসন আমার সামনে ছিল; তাঁর নিয়ম অনুযায়ী, আমি তাদের থেকে দূরে যায় নি।
جَعَلْتُ أَحْكَامَهُ دَائِماً نُصْبَ عَيْنَيَّ، وَلَمْ أَحِدْ عَنْ فَرَائِضِهِ.٢٢
23 ২৩ আমি তাঁর সামনে নির্দোষ ছিলাম এবং পাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করতাম।
وَأَكُونُ مَعَهُ كَامِلاً وَأَصُونُ نَفْسِي مِنْ إِثْمِي.٢٣
24 ২৪ তাই সদাপ্রভুু আমার ধার্মিকতার জন্য, তাঁর চোখের সামনে আমার হাত পরিষ্কার ছিল বলে, তিনি আমাকে প্রতিফল দিলেন।
فَيُكَافِئُنِي الرَّبُّ وَفْقاً لِبِرِّي، بِحَسَبِ طَهَارَةِ يَدَيَّ أَمَامَ عَيْنَيْهِ.٢٤
25 ২৫ একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তির প্রতি, তুমি নিজে বিশ্বস্ত থাক; একজন ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তির সঙ্গে তুমি নিজেকে ন্যায়পরায়ণ দেখাও।
مَعَ الرَّحِيمِ تَكُونُ رَحِيماً، وَمَعَ الْكَامِلِ تَكُونُ كَامِلاً،٢٥
26 ২৬ সরলদের প্রতি তুমি নিজেকে সহজ দেখাও কিন্তু কুটিলদের প্রতি তুমি চতুরতার সঙ্গে ব্যবহার করবে।
وَمَعَ الطَّاهِرِ تَكُونُ طَاهِراً، وَمَعَ الْمُعْوَجِّ تَكُونُ مُعْوَجّاً.٢٦
27 ২৭ কারণ তুমি দুঃখী লোকেদের রক্ষা কর, কিন্তু তুমি চূর্ণ কর অহঙ্কারীদের গর্ব।
لأَنَّكَ أَنْتَ تُخَلِّصُ الشَّعْبَ الْمُتَضَايِقَ، أَمَّا الْمُتَرَفِّعُونَ فَتَخْفِضُ عُيُونَهُمْ.٢٧
28 ২৮ তুমিই আমার প্রদীপের আলো উজ্জ্বল করেছ; সদাপ্রভুু আমার ঈশ্বর আমার অন্ধকারকে আলোকিত করেন।
لأَنَّكَ أَيُّهَا الرَّبُّ إِلَهِي تَضِيءُ مِصْبَاحِي، وَتُحَوِّلُ ظَلامِي نُوراً٢٨
29 ২৯ কারণ তোমার সাহায্যেই আমি একটি সৈন্যদলের বিরুদ্ধে দৌড়াই; আমার ঈশ্বরের সাহায্যেই আমি দেওয়াল অতিক্রম করি।
لأَنِّي بِكَ اقْتَحَمْتُ جَيْشاً، وَبِمَعُونَةِ إِلَهِي اخْتَرَقْتُ أَسْوَاراً.٢٩
30 ৩০ ঈশ্বর হিসাবে, তাঁর পথ নিখুঁত। সদাপ্রভুু বাক্য শুদ্ধ! যারা তাঁর উপর নির্ভর করে তিনি তাদের ঢাল।
مَا أَكْمَلَ طَرِيقَ الرَّبِّ! إِنَّ كَلِمَتَهُ نَقِيَّةٌ، وَهُوَ تُرْسٌ يَحْمِي جَمِيعَ الْمُلْتَجِئِينَ إِلَيْهِ.٣٠
31 ৩১ কারণ সদাপ্রভুু ছাড়া আর কোন ঈশ্বর নেই? আমাদের ঈশ্বর ছাড়া আর কোন শিল নেই?
فَمَنْ هُوَ إِلْهٌ غَيْرُ الرَّبِّ؟ وَمَنْ هُوَ صَخْرَةٌ سِوَى إِلَهِنَا؟٣١
32 ৩২ ঈশ্বর শক্তি দিয়ে আমাকে পথ নিখুঁত করে তোলো।
يَشُدُّنِي اللهُ بِحِزامٍ مِنَ الْقُوَّةِ، وَيَجْعَلُ طَرِيقِي كَامِلاً،٣٢
33 ৩৩ তিনি আমার পা হরিণের মত দ্রুত করেন এবং পাহাড়ের উপরে আমাকে স্থাপন করেন!
يُثَبِّتُ قَدَمَيَّ كَأَقْدَامِ الإيَّلِ وَيُصْعِدُنِي عَلَى مُرْتَفَعَاتِي الْوَعِرَةِ.٣٣
34 ৩৪ তিনি যুদ্ধের জন্য আমার হাতকে প্রশিক্ষণ দেন এবং আমার বাহু অনায়াসে ভাঙ্গতে পারে তামার ধনুক।
يُدَرِّبُ يَدَيَّ عَلَى فَنِّ الْحَرْبِ، فَتَشُدُّ ذِرَاعَايَ قَوْساً مِنْ نُحَاسٍ.٣٤
35 ৩৫ তুমি আমাকে তোমার পরিত্রানের ঢাল দিয়েছ। তোমার ডান হাত আমাকে সমর্থন করেছে, তোমার দয়া আমাকে মহান করেছে।
تَجْعَلُ أَيْضاً خَلاصَكَ تُرْساً لِي، فَتُعَضِّدُنِي بِيَمِينِكَ، وَيُعَظِّمُنِي لُطْفُكَ.٣٥
36 ৩৬ তুমি আমার পায়ের জন্য, নীচে একটি প্রশস্ত জায়গা তৈরী করেছ যাতে আমার পা বিচলিত না হয়।
وَسَّعْتَ طَرِيقِي تَحْتَ قَدَمَيَّ، فَلَمْ تَتَقَلْقَلْ عَقِبَايَ.٣٦
37 ৩৭ আমি শত্রুদের অনুসরণ করেছি এবং তাদের ধরেছি; আমি তাদের ধ্বংস না করা পর্যন্ত ফিরব না।
أُطَارِدُ أَعْدَائِي فَأُدْرِكُهُمْ، وَلَا أَرْجِعُ حَتَّى أُبِيدَهُمْ.٣٧
38 ৩৮ আমি তাদের দমন করেছিলাম যাতে তারা উঠতে না পারে, তারা আমার পায়ের নিচে পড়ে আছে।
أَسْحَقُهُمْ فَلَا يَسْتَطِيعُونَ النُّهُوضَ. يَسْقُطُونَ تَحْتَ قَدَمَيَّ.٣٨
39 ৩৯ কারণ তুমি যুদ্ধের জন্য আমার উপর শক্তি দিয়ে কটিবন্ধন করেছ; তুমি আমার বিরুদ্ধে উঠে দাঁড়াও।
تُمَنْطِقُنِي بِحِزَامٍ مِنَ الْقُوَّةِ تَأَهُّباً لِلْقِتَالِ. تُخْضِعُ لِسُلْطَانِي الْمُتَمَرِّدِينَ عَلَيَّ.٣٩
40 ৪০ তুমি আমার শত্রুদেরকে আমার থেকে ফিরিয়ে দিয়েছ, আমি বিলুপ্ত করব যারা আমাকে ঘৃণা করে।
يُوَلُّونَ الأَدْبَارَ هَرَباً أَمَامِي. وَأُفْنِي الَّذِينَ يُبْغِضُونَنِي.٤٠
41 ৪১ তারা সাহায্যের জন্য চিত্কার করল, কিন্তু কেউ তাদের রক্ষা করে নি; তারা সদাপ্রভুুর কাছে চিত্কার করে বলল, কিন্তু তিনি তাদের উত্তর দেননি।
يَسْتَغِيثُونَ وَلَا مُخَلِّصَ. يُنَادُونَ الرَّبَّ فَلَا يَسْتَجِيبُ لَهُمْ.٤١
42 ৪২ আমি চূর্ণ করি তাদের বাতাসের মুখে উড়ে যাওয়ার তূষের মত; আমি তাদের রাস্তায় কাদার মত ছুঁড়ে ফেলে দিলাম।
فَأَسْحَقُهُمْ كَالْغُبَارِ فِي مَهَبِّ الرِّيحِ، وَأَطْرَحُهُمْ مِثْلَ الطِّينِ فِي الشَّوَارِعِ.٤٢
43 ৪৩ তুমি আমাকে প্রজাদের বিরোধ থেকে উদ্ধার করেছ। তুমি আমাকে জাতিগুলোর মাথার উপরে গঠন করেছ। এমন লোক যাদের আমি চিনতাম না তারা আমার দাস হবে।
تُنْقِذُنِي مِنْ ثَوْرَاتِ الشَّعْبِ، وَتَجْعَلُنِي سَيِّداً لِلأُمَمِ، حَتَّى صَارَ شَعْبٌ لَمْ أَكُنْ أَعْرِفُهُ عَبْداً يَخْدِمُنِي.٤٣
44 ৪৪ যত তাড়াতাড়ি তারা আমার সম্পর্কে শুনেছে, তারা আমার আদেশ মান্য করবে; বিদেশীরা আমার কাছে নিজেকে সমর্পণ করবে।
فَمَا إِنْ يَسْمَعُوا أَمْرِي حَتَّى يُلَبُّوهُ. الْغُرَبَاءُ يَتَذَلَّلُونَ لِي٤٤
45 ৪৫ বিদেশীরা হতাশ হয়ে পড়েছে, তারা কাঁপতে কাঁপতে দূর্গ থেকে বেরিয়ে আসবে।
الْغُرَبَاءُ يَخُورُونَ، يَخْرُجُونَ مِنْ حُصُونِهِمْ مُرْتَعِدِينَ.٤٥
46 ৪৬ সদাপ্রভুু জীবন্ত, আমার শৈলর প্রশংসা হোক, আমার পরিত্রানের ঈশ্বর মহিমান্বিত হোক।
حَيٌّ هُوَ الرَّبُّ، وَمُبَارَكٌ صَخْرَتِي، وَمُتَعَالٍ إِلَهُ خَلاصِي،٤٦
47 ৪৭ তিনি সেই ঈশ্বর, যিনি আমার হয়ে প্রতিশোধ গ্রহণ করেছেন, যিনি জাতিদের আমার অধীনে করেন।
الإِلَهُ الْمُنْتَقِمُ لِي، يُخْضِعُ الشُّعُوبَ لِسُلْطَانِي،٤٧
48 ৪৮ তিনিই উদ্ধার করেছেন আমায় শত্রুদের কবল থেকে, বিজয়ী করেছেন বিরোধীদের উপরে, অত্যাচারিতদের থেকে উদ্ধার করেছ আমায়।
مُنْقِذِي مِنْ أَعْدَائِي، رَافِعِي عَلَى الْمُتَمَرِّدِينَ عَلَيَّ، وَمِنَ الرَّجُلِ الطَّاغِي تُخَلِّصُنِي.٤٨
49 ৪৯ তাই সদাপ্রভুু, আমি তোমাকে ধন্যবাদ দেব, আমি তোমার নামের প্রশংসা করব!
لِهَذَا أَعْتَرِفُ لَكَ بَيْنَ الأُمَمِ وَأُرَتِّلُ لاِسْمِكَ.٤٩
50 ৫০ ঈশ্বর তাঁর রাজাকে মহা বিজয় দেন এবং তিনি তাঁর অভিষিক্তকে চুক্তির বিশ্বস্ততা দেখান, যুগে যুগে দায়ূদের ও তার বংশের প্রতিও দেখান।
يَا مَانِحَ الْخَلاصِ الْعَظِيمِ لِمَلِكِهِ، وَصَانِعَ الرَّحْمَةِ لِمَسِيحِهِ، لِدَاوُدَ وَنَسْلِهِ إِلَى الأَبَدِ.٥٠

< গীতসংহিতা 18 >